সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ১১:৩৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
কাল ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু, যা বলছে প্রধান দুই দল ঢাকা মহানগর পুলিশের এক সহকারী কমিশনার বদলি বিএসএফের পোশাকে সীমান্তে মাদকের কারবার করতেন রেন্টু কুতুবদিয়ায় নোঙর করেছে এমভি আবদুল্লাহ ভারতে চতুর্থ দফা লোকসভা নির্বাচনে পশ্চিমবঙ্গ ও কাশ্মিরে কেমন ভোট হলো বিভাজন থেকে বেরিয়ে এসে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করা উচিত : মির্জা ফখরুল মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে রাখা বেআইনি : হাইকোর্ট আমার পুরো ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গিয়েছিল : মনোজ মানবদেহে প্রথম ব্রেইনচিপ ইমপ্লান্টে ধাক্কা খেলো নিউরালিংক ফিলিস্তিনপন্থিদের বিক্ষোভে অংশ নেয়ায় যুক্তরাষ্ট্রে ৫০ অধ্যাপক গ্রেপ্তার
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে থাকছে না জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকীতে থাকছে না জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠান

স্বদেশ ডেস্ক:

আগামী ৩০ মে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৯তম শাহাদাতবার্ষিকী। অন্যান্য বছর বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে শাহাদাতবার্ষিকী পালন করা হলেও এবার কোনো সমাবেশ বা বড় পরিসরে অনুষ্ঠান থাকছে না।

আজ বুধবার দুপুরে ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। অনলাইন প্লাটফর্ম জুমের মাধ্যমে সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন তিনি। যেখানে বিভিন্ন গণমাধ্যমের রিপোর্টাররা যুক্ত ছিলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ৩০ মে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ দেশের অন্যান্য দলীয় কার্যালয়ে কালো পতাকা উত্তোলন করা হবে এবং দলীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হবে। একইদিনে সকাল ১১টায় রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মাজারে শুধু স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ পুস্পস্তবক অর্পণ করবেন।

তিনি বলেন, বিকেল সাড়ে তিনটায় সোশ্যাল মিডিয়ায় ভার্চুয়াল আলোচনা হবে। যেখানে দেশের বরেণ্য ব্যক্তি ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির কয়েকজন সদস্য বক্তব্য রাখবেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে শহীদ জিয়ার অবদান শীর্ষক মোট ১২টি টপিকস নিয়ে ১০ জুন পর্যন্ত আলোচনা অব্যাহত থাকবে। তাছাড়া প্রতিবছর ঢাকা মহানগরীর থানায় থানায় বিএনপির নেতাকর্মীরা রান্না করা খাবার বিতরণ করতেন। তবে এবার তৈরি খাবার নয় খাদ্যের উপাদান, কাপড় বা নগদ অর্থ সহায়তা করতে পারবেন। কোনোমতেই কোনো জমায়েত বা সমাবেশ করা যাবে না।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, করোনা মোকাবেলায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যে নির্দেশনা দিয়েছেন সেটা আমাদের মেনে চলতে হবে। ইতিমধ্যে করোনাভাইরাসে বাংলাদেশী যারা মারা গেছেন তাদেরসহ অন্য সবার রূহের মাগফিরাত কামনা করছি। সেইসাথে আক্রান্তদের আশু সুস্থতা কামনা করছি।

মির্জা ফখরুল বলেন, শহীদ জিয়া বাঙালি জাতিকে একটি বাংলাদেশী জাতি হিসেবে পরিচিতি দিয়েছেন। তিনি অল্প সময়ের মধ্যে দেশবাসীর হৃদয়ে অবস্থান করে নিয়েছেন। তার হাত ধরেই বাংলাদেশে গার্মেন্টস শিল্প প্রতিষ্ঠিত ও সমৃদ্ধশালী হয়েছে। বাংলাদেশের এমন কোনো খাত নেই যেখানে শহীদ জিয়ার হাতের স্পর্শ নেই। তিনি সবক্ষেত্রে উন্নতি সাধন করতে পেরেছিলেন। আমরা তার রূহের মাগফিরাত কামনা করছি।

এসময় শহীদ জিয়ার বিভিন্ন অবদানের কথা তুলে ধরে বক্তব্য দেন বিএনপির মহাসচিব।

এখন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ ও মোকাবিলায় সরকারের চরম অবহেলা ও সমন্বয়হীনতা রয়েছে। যে কারনে দেশে করোনা আক্রান্ত ও মৃত্যু সংখ্যা বেড়ে চলেছে। তারা করোনা মোকাবিলায় লকডাউনের নামে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। ফলে মানুষ ছুটি ভোগ করছে।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এখনো কোয়ারেন্টাইনে আছেন।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..

© All rights reserved © 2019 shawdeshnews.Com
Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themebashawdesh4547877